জীববিজ্ঞানের যে শাখায় জীবন সংশ্লিষ্ট প্রায়োগিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়, সেই শাখাকে ফলিত জীববিজ্ঞান বলা চলে।
ক) জীবাশ্মবিজ্ঞান (Paleontology): প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ এবং জীবাশ্ম সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
খ) জীবপরিসংখ্যানবিদ্যা (Biostatistics): জীবপরিসংখ্যান বিষয়ক বিজ্ঞান।
গ) পরজীবীবিদ্যা (Parasitology): পরজীবিতা, পরজীবী জীবের জীবনপ্রণালি এবং রোগ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ঘ) মৎস্যবিজ্ঞান (Fisheries): মাছ, মাছ উৎপাদন, মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ঙ) কীটতত্ত্ব (Entomology): কীটপতঙ্গের জীবন, উপকারিতা, অপকারিতা, ক্ষয়ক্ষতি, দমন ইত্যাদি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
চ) অনুজীববিজ্ঞান (Microbiology): ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অনুবীক্সণিক ছত্রাক এবং অন্যান্য অনুজীব সম্পর্কিত বিজ্ঞান।

ছ) কৃষিবিজ্ঞান (Agriculture): কৃষিবিষয়ক বিজ্ঞান।
জ) চিকিৎসাবিজ্ঞান (Medical Science): মানবদেহ, রোগ, চিকিৎসা ইত্যাদি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ঝ) জিনপ্রযুক্তি (Genetic Engineering): জিনপ্রযুক্তি ও এর ব্যবহার সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ঞ) প্রাণরসায়ন (Biochemistry): জীবের প্রাণরসায়নিক কার্যপ্রষালি, রোগ ইত্যাদি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ট) পরিবেশবিজ্ঞান (Environmental Science): পরিবেশ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ঠ) সামুদ্রিক জীববিজ্ঞান (Oceanography): সামুদ্রিক জবি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ড) বনবিজ্ঞান (Forestry): বন, বন সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ঢ) জীবপ্রযুক্তি (Biotechnology): মানব এবং পরিবেশের কল্যাণে জীব ব্যবহারের প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ণ) ফার্মেসি (Pharmacy): ঔষধশিল্প ও প্রযুক্তিবিষয়ক বিজ্ঞান।
ত) বন্য প্রাণিবিদ্যা(Wildlife): বন্যপ্রাণী বিষয়ক বিজ্ঞান।
থ) বায়োইনফরমেটিকস (Bioinformatics): কম্পিউটার প্রযুক্তিনির্ভর জীববিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য, যেমন- ক্যান্সার বিশ্লেষণ বিষয়ক বিজ্ঞান।